প্রতিষ্ঠানের ইতিহাস

image-not-found

কুমিল্লা জেলার সাবেক দাউদকান্দি উপজেলাধীন বর্তমান তিতাস উপজেলায়একটি ঐতিহ্যবাহী উচ্চ বিদ্যালয়। গ্রাম বাংলার নিভৃত পল্লীতে এই বিদ্যালয়ের অবস্থান।নারান্দিয়া কলিমিয়া উচ্চ বিদ্যালয়টি ‘ অত্র এলাকায় একটি মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। এলাকাবাসীর সহযোগিতায় শিক্ষা বিস্তারের লক্ষ্যে মনোরম পরিবেশে ব্রিটিশ শাসনামলে ০১/০১/১৯১৩খ্রি: স্কুলটি প্রতিষ্ঠা করা হয়। এ অঞ্চলে আধুনিক ও যুগোপযোগী শিক্ষা বিস্তারে প্রতিষ্ঠানটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। প্রতিষ্ঠানটি মরহূম কলিমিয়ার নামে নামকরণ করা হয়েছে। বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা মরহুম ড. মজিবুর রহমান খান । প্রতিষ্ঠাকালিন সময়ে প্রতিষ্ঠাতা ১.৪৯ একর জমি দান করেছেন।০১/০১/১৯৬৮ তারিখ হতে মাধ্যমিক হিসেবে প্রথম স্বীকৃতি প্রাপ্ত । এই বিদ্যালয়ের আছে খেলার মাঠ,ঈর্ষণীয় দক্ষ যোগ্য একদল শিক্ষক, রয়েছে লাইব্রেরি,বিজ্ঞানাগার,কম্পিউটার ল্যাব। আরো রয়েছে তীব্য পর্যবেক্ষন করার জন্য ম্যানেজিং কমিটি।সকলের সার্বক্ষনিক যোগাযোগ মহিমা দান করেছেন বিদ্যালয়ের শিক্ষার মান,যুগোপযোগী বিজ্ঞান সম্মত,আধুনিক পদ্ধতি,নয়ন জুড়ানো মন ভুলানো সাংস্কৃতিক কর্মকান্ড,নবীনদের জন্য দেওয়াল পত্রিকা, সমৃদ্ধ লাইব্রেরী,দৃষ্টিনন্দন অবকাঠামো,মনোরম পরিবেশ ইত্যাদি সব মিলিয়ে আদর্শ এক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। সুজলা সুফলা গ্রাম বাংলার ছায়া ঢাকা,পাখি ডাকা গ্রামগুলোর মধ্যে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানটি বর্তমানে কুমিল্লা জেলার অন্যতম শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পরিনত হয়েছে। এটি প্রতিষ্ঠানের পরিচালকবৃন্দ, শিক্ষকবৃন্দ, অভিভাবকবৃন্দ, শিক্ষার্থীদের ও সর্বোপরি এলাকাবাসীর সমন্বিত প্রচেষ্টার ফল। এলাকাবাসীর সেবার মনোভাব নিয়ে মান সম্পন্ন শিক্ষা প্রসারে এবং কৃতিত্বপূর্ণ ফল অর্জন করে এই প্রতিষ্ঠানটি ইতিমধ্যে একটি স্থান করে নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানের সার্বিক ক্ষেত্রে সফলতার জন্য মানুষের মাঝে এক ধরনের চাহিদা সৃষ্টি হওয়ায় তাঁরা তাঁদের কোমলমতি ছেলে মেয়েদের এই প্রতিষ্ঠানে পড়াশুনা করাতে যথেষ্ট আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। প্রতিষ্ঠানের সাফল্যে অভিভাকগণের মধ্যে ইতিবাচক প্রভাব ছাড়াও বিভিন্ন পর্যায়ে বেশ প্রসংশনীয় অবদান রাখছে। সবকিছুর মূলে রয়েছে প্রতিষ্ঠানের অটুট শৃঙ্খলা, শিক্ষকগণের একাগ্রতা, শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবকগণের মধ্যে সমন্বয় সাধন। শিক্ষার্থীদেরকে উপযুক্তভাবে গড়ে তোলাই আমাদের লক্ষ্য। এই লক্ষ্য বাস্তবায়নের জন্য আমাদের রয়েছে বিরামহীন চেষ্টা ও পরিকল্পনা।

প্রধান শিক্ষকের বাণী

image-not-found

কুমিল্লা জেলার তিতাস উপজেলাধীন ৭নং নারান্দিয়া ইউনিয়নে অবস্থিত১৯১৩ সালে প্রতিষ্ঠিত বিদ্যালয়টি ঐতিহ্যবাহী, অত্যন্ত মনোরম পরিবেশে সুসমৃদ্ধ নারান্দিয়া কলিমিয়া উচ্চ বিদ্যালয়। বাহ্যিক ও আভ্যন্তরিক দিক থেকে এটি একটি আকর্ষনীয় স্কুল বটেই, আবার প্রাণবন্ত ও প্রস্ফুটিত। এর যোগাযোগ ব্যবস্থা অতীব সুন্দর ও সহজ, যা এক নামেই পরিচয় দেয়া যায়। এর শিক্ষার্থী সংখ্যা প্রায় ৫১০ জন। বর্তমান সরকার শিক্ষাকে গতিশীল, স্বচ্ছ, সফল, বাস্তবমুখী করেছেন। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সমূহে ডাইনামিক ওয়েবসাইট, এতে নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানসমূহের বাস্তব চিত্র খুঁজতে বা সংরক্ষণ করতে সহজতম হবে। সারা দেশ এ দ্বারা উপকৃত হবে। দ্রুততমভাবে যেখানে সেখানে বসেই যার যখন যা প্রয়োজন তা স্বচক্ষে দেখে নিশ্চিত হবার এটি কতটা সুব্যবস্থা তা প্রশংসা করে শেষ করা অসম্ভব। বিশেষ করে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এটি স্বচ্ছতা ও জবাব দিহিতার জন্য সব সময়ই দরকার। এর সহযোগিতায় সমস্ত জড়তা অবহেলা ও কালক্ষেপণ নাশ করে সূর্যালোকের মত প্রতিষ্ঠানটি সুষ্পষ্ট হবে বলে আমার একান্ত বিশ্বাস।

সভাপতির বাণী

image-not-found

প্রাচীন ঐতিহ্যে সমৃদ্ধ কুমিল্লা জেলার তিতাস উপজেলার
সুপ্রতিষ্ঠিত নারান্দিয়া কলিমিয়া উচ্চ বিদ্যালয়। ভৌগলিক অবস্থানের দিক থেকে স্কুলটি অত্র এলাকায় অনেক গুরুত্ব বহন করে। যোগাযোগে ও পরিবেশের দিক বিবেচনায় কলেজটি অতুলনীয় ও সম্ভাবনাময়।
নানাবিধ প্রতিকূলতার কারণে ঐতিহ্যবাহী স্কুলটি তার স্বকীয়তা ধরে রাখতে যখন প্রায় ব্যর্থ এমন এক সময়ে বর্তমান সৎ ও সুদক্ষ প্রধান শিক্ষক মহোদয় এবং আমার পদায়ন হয় স্কুলটিতে। তার উপর বর্তমান সরকারের উদার শিক্ষানীতি এবং আধুনিক প্রযুক্তিগত সহায়তার কারণে প্রান ফিরে পেয়েছে স্কুলটি। আমি দৃঢ় আশাবাদ পোষণ করছি স্কুলটি অত্র এলাকার একটি মডেল স্কুল হবে। চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি সমস্ত জড়তা কাটিয়ে সর্বোচ্চ সচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করে শিক্ষার মানোন্নয়ন ঘটাতে। আমার দৃঢ় বিশ্বাস সংশ্লিষ্ট সকলের সহায়তা পেলে সফল হবো, ইনসাল্লাহ।বর্তমান সরকার শিক্ষাকে গতিশীল, স্বচ্ছ, সফল, বাস্তবমুখী করেছেন। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সমূহে ডাইনামিক ওয়েবসাইট, এতে নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানসমূহের বাস্তব চিত্র খুঁজতে বা সংরক্ষণ করতে সহজতম হবে। সারা দেশ এ দ্বারা উপকৃত হবে। দ্রুততমভাবে যেখানে সেখানে বসেই যার যখন যা প্রয়োজন তা স্বচক্ষে দেখে নিশ্চিত হবার এটি কতটা সুব্যবস্থা তা প্রশংসা করে শেষ করা অসম্ভব। বিশেষ করে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এটি স্বচ্ছতা ও জবাব দিহিতার জন্য সব সময়ই দরকার। এর সহযোগিতায় সমস্ত জড়তা অবহেলা ও কালক্ষেপণ নাশ করে সূর্যালোকের মত প্রতিষ্ঠানটি সুষ্পষ্ট হবে বলে আমার একান্ত বিশ্বাস।